স্বাধীনতার ৪৫ বছর

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজআজ বৃহস্পতিবার ৪৫তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। সুদীর্ঘকালের সংগ্রাম, আপসহীন আন্দোলন এবং একাত্তরের নয় মাস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্যদিয়ে বাঙালি জাতি স্বাধীনতা লাভ করে।

বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনের জন্য রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়া এবং মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করার শপথ গ্রহণের মধ্যদিয়ে জাতি এবারের দিবসটি উদযাপন করবে।

বার্তা সংস্থা বাসস জানিয়েছে, এ বছর আমাদের মহান স্বাধীনতার ৪৪ বছর পূর্তি হওয়ায় দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। জাতি এমন একটি প্রেক্ষাপটে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে, যেখানে একাত্তরে সেই পরাজিত শক্তি আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে নস্যাৎ করার হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর হচ্ছে। দেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অগ্রসর হচ্ছে, সেই সময় চলছে এই জ্বালাও-পোড়াও এবং পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যার রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চ লাইটের নামে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলার মাধ্যমে বাঙালি জাতির জীবনে যে বিভীষিকাময় যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল, দীর্ঘ নয় মাসে মরণপণ লড়াইয়ের মাধ্যমে বাংলার দামাল সন্তানরা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে সে যুদ্ধে বিজয় লাভ করে স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনে।

১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়লাভ করা সত্ত্বেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে পাকিস্তানি সেনাদের লেলিয়ে দিয়ে বাঙালি বেসামরিক লোকজনের ওপর গণহত্যা শুরু করে।

সেনা অভিযানের শুরুতেই হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে তাঁর ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের আগে বঙ্গবন্ধু ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং যে কোনো মূল্যে শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। মূহূর্তের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর এ ঘোষণা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন উপলক্ষে এবার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রত্যুষে রাজধানীতে একত্রিশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এ ছাড়া বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সাধারণ জনগণ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

সকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোর সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা কুচকাওয়াজসহ বিভিন্ন শরীরচর্চা প্রদর্শন করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদপত্রগুলোতে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হবে এবং সরকারি ও বেসরকারি বেতার ও টিভি চ্যানেলে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হবে।

বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রমসহ এ ধরনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।

সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং রাতে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে।

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচির মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে। এদিন রাজধানীর সড়ক ও সড়কদ্বীপ জাতীয় পতাকাসহ নানা রঙের পতাকা দিয়ে সাজানো হবে।

রাষ্ট্রপতির বাণী

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদরাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করে দেশ-বিদেশে বসবাসরত সব নাগরিককে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে এক গৌরবময় দিন। ঐতিহাসিক এ দিনে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি জাতিকে দুই দশকের অধিক সময় ধরে বাঙালি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ এবং স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তাঁরই নেতৃত্বে বহু ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় আমাদের মহান স্বাধীনতা।’

রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রকামী, শান্তিকামী। তারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদসহ কোনো ধরনের সহিংসতা সমর্থন করে না। আমাদের মনে রাখতে হবে গণতন্ত্রের বিকাশ ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ব্যতীত সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। গণতন্ত্র বিকাশের পূর্বশর্ত হলো অব্যাহতভাবে গণতান্ত্রিক রীতিনীতির চর্চা, পরমতসহিষ্ণুতা, সংযম এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, স্বাধীনতার লক্ষ্য ও জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাঁর সেই স্বপ্নপূরণে বর্তমান সরকার ‘ভিশন ২০২১’ ঘোষণা করেছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে একটি তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গঠনে সবাই অবদান রাখবেন-এ প্রত্যাশা করি।’

প্রধানমন্ত্রীর বাণী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী যে কোনো অপতৎপরতা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার আহ্বান জানিয়েছেন। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। তিনি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনকে। শ্রদ্ধা জানান জাতীয় চার নেতাকে, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আরো সম্মান জানান যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিযোদ্ধাদের এবং কৃতজ্ঞতা জানান সব বন্ধুরাষ্ট্র, সংগঠন ও ব্যক্তিদের প্রতি, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃপণ সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে, রায় দেওয়া হচ্ছে এবং রায় কার্যকরও শুরু হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ঠিক সে সময়ে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের বিচার, পবিত্র সংবিধান, গণতন্ত্র ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বানচাল করতে স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং গণতন্ত্রবিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট একাত্তরের স্টাইলে চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করছে। তাই আজকের এই মহান দিনে তিনি সব অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

লাখো প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এ অর্জনকে অর্থপূর্ণ করতে সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে হবে। স্বাধীনতার চেতনাকে ধারণ করতে হবে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে তা পৌঁছে দিতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল-মডেল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘসহ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও সংস্থা এ কারণে আমাদের প্রশংসা ও পুরস্কৃত করেছে।’

স্বাধীনতার সুফল বাংলার প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে তাঁর সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা হবে। তাঁরা এ লক্ষ্য অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিরোধী দলের নেতার বাণী

সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদসংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ বলেছেন, যে লক্ষ্য ও আদর্শ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সে লক্ষ্য ও আদর্শ বাস্তবায়ন করে একাত্তরের চেতনায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে আজ বুধবার তিনি এ কথা বলেন। দিবস উপলক্ষে তিনি দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। সাথে সাথে স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী বীর সন্তানদের গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেছেন।

বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বাঙালি জাতির জীবনে গৌরবদীপ্ত দিন মহান স্বাধীনতা দিবস। এই দিনে নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, ভূ-খণ্ডের সমন্বয়ে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র লড়াই শুরু হয়েছিল। আর এরই ধারাবাহিকতায় অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ।

রওশন এরশাদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও আদর্শ অনুযায়ী সুখী, সমৃদ্ধ, দুর্নীতিমুক্ত, উদারনৈতিক, অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা হোক এবারের স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার।

বিভিন্ন কর্মসূচি

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ। দিবসটি উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৬টায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হবে। সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু ভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হবে।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

এ ছাড়া ২৭ মার্চ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন।

দলের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এক বিবৃতিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ গৃহীত সব কর্মসূচি দেশবাসীর সাথে একাত্ম হয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য সংগঠনের সব শাখাসহ আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীসহ সর্বস্তরের জনগণ ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

এ ছাড়া দিনটি উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি, গণফোরামসহ বিভিন্ন যুব ও ছাত্র সংগঠন নানা কর্মসূচি নিয়েছে।


অগ্নিঝরা মার্চ বিভাগের আরো খবর...
শেখ হাসিনাকে নিয়ে ডিপ্লোম্যাট ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ প্রতিবেদন শেখ হাসিনাকে নিয়ে ডিপ্লোম্যাট ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ প্রতিবেদন
শিরমাল রুটি শিরমাল রুটি
ঢাকায় রবীন্দ্রনাথ ও বুড়িগঙ্গা ঢাকায় রবীন্দ্রনাথ ও বুড়িগঙ্গা
৩০০ আসনে মহাজোটের প্রার্থী যারা ৩০০ আসনে মহাজোটের প্রার্থী যারা
বিদেশি পর্যবেক্ষক আনতে অন অ্যারাইভাল ভিসা বিদেশি পর্যবেক্ষক আনতে অন অ্যারাইভাল ভিসা
আ. লীগের যেসব হেভিওয়েট নেতা মনোনয়ন পাননি আ. লীগের যেসব হেভিওয়েট নেতা মনোনয়ন পাননি
গণফোরামে যোগ দিলেন আ’লীগের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবু সাইয়িদ গণফোরামে যোগ দিলেন আ’লীগের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবু সাইয়িদ
ঘোষণা ছাড়াই মনোনীত প্রার্থীদের চিঠি দিচ্ছে বিএনপি ঘোষণা ছাড়াই মনোনীত প্রার্থীদের চিঠি দিচ্ছে বিএনপি
আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যেসব তারকা আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যেসব তারকা
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন যারা পেলেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন যারা পেলেন

স্বাধীনতার ৪৫ বছর
(সংবাদটি ভালো লাগলে কিংবা গুরুত্ত্বপূর্ণ মনে হলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।)
tweet